এখন পর্যন্ত 36 ঘন্টা হয়ে গেছে, তার মধ্যে মাঝে একবার 50-60 মিনিটের মতো চোখের পলক একসাথে হয়েছিল। তাহলে সবাই ভাবতে পারে, আমি বাকি 35 ঘন্টা খুব ভালোভাবে মূল্যায়ন করেছি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তা নয়, আর কি করেছি তাও উপলব্ধি হচ্ছে না।
বর্তমানে আমি স্বজ্ঞানে, অলস শরীরে, চোখ নিব নিব করে লেখাগুলো লিখতেছি। তবে লেখাগুলো কতটা গুরুত্বপূর্ণ অর্থাৎ একটা বাক্যের সাথে অপর আরেকটা বাক্যের কতটুকু মিল আছে তা প্রকৃতপক্ষে বুঝে উঠতে পারতেছি না। তবে আজকের এই লেখাটি হচ্ছে আমার ঘুম নিয়ে কিছু স্মৃতি। এরকম ঘটনা আমার সাথে আগেও ঘটেছিল। যা আমার হাতের লেখা ডায়েরি তে লিখতাম । তাই আজকে আমি ঘুম জয়ের কিছু মজাদার তথ্য বলব।
- আমি বিনা কারণেই কোনো কিছু না করে না ঘুমিয়ে থাকতে পারি।
- হাতে যদি শয়তানের বাক্স ফোনটা থাকে, তাহলে তো কোন কথাই নেই। এই যে, এখনো এই ফোনটা এখানো হাতে আছে ; তাই বলে এখনও না ঘুমিয়ে থাকতে পেরেছি। এই মোবাইল দিয়ে হরেক রকম কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে পারি!!!
- রাতে একবার ঘুম ভেঙে গেলে সেই রাতে আর কখন ঘুম হয় না।
- আমার এখন পর্যন্ত ঘুমের যে সময় তার শতকরা 80 ভাগ রাত দুইটার পর ঘুমাতে হয়েছে।
- রাতে ঘুমানোর আগে চা-কফি খেলে তো রাতে ঘুম আসতেই চায় না।
- কখনো রাতের আড্ডা ও ঘুম জয়ের প্রধান কারণ হিসেবে কাজ করে।
তবে আজকে ঘুম জয়ের প্রধান কারণ হলো এই ফোনটা। গত 36 ঘন্টায় ভিতর মাত্র এক ঘণ্টা ঘুমিয়েছি।
আশা করি এই গম্ভীর গল্পটা সবারই ভালো লাগবে।
0 Comments